ছেলে মারা যাওয়ার পরে ও পাকিস্তানের দালালী করেছেন জাহানারা ইমাম।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ১৬ই ডিসেম্বর এর আগ পর্যন্ত পাকিস্তানের রেডিও এর আয়না অনুষ্ঠানের উপস্থাপিকা ছিলেন জাহানারা ইমাম । ১৬ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি পাকিস্তানের একজন অনুগত কর্মচারী ছিলেন, বেতন নিয়েছেন, ভাতা নিয়েছেন , পাকিস্তান সরকারের পক্ষে ৯ মাস উনি কাজ করেছেন ।
উনি শহীদ জননী বটে , কিন্তু উনি ছিলেন একজন পাকিস্তানের দোসর ।
আর শাহরিয়ার কবীর তো ছিলেন মুরগী চোর ।
এ কথাগুলো আরটিভির একটি টকশোতে বিএনপির নেত্রী পাপিয়া আশরাফ ( িএমপি)
জাহানারা ইমাম পাকিস্তানের অধিনে কাজ করলে রাজাকার হয় না । বেয়াই মসাররফ শান্তিকমিতির লোক হলেও উনি রাজাকার নন । ফরিদপুররের নুরু মিয়ার নামে সড়ক থাকলে তাতে কিছু আসে জায় না । দোষ কেবল সাইদির । কারণ তার কথার ফুলঝুরিতে ইদবেলিত জনতা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় । মাঝে মাজে ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলেন । ইনুরা কুলাতে পারে না । মুরগি চরররা বনাগ্লাদেশের স্বাধীনতার প্রতীক হয়েছেন । মখা তো আরও একধাপ এগিএ । অন্যদিকে চাদরবাবা নাকি মুক্তিজদ্ধার নাতি অথচ মুক্তিজদ্ধারাই তাকে পানিতে চুবিএ মেরে ফেলে । ইস্রে শখ কত ! শালা ওই মুক্তিজধারা মনে হয় পাকিস্তান পন্থি ছিল । শাহবাগি দের আজ দেখলে কেমন যেন মায়া লাগে জীবনের ঊষা লগ্নে সত্তের পথের তরুণদের কে ইম্রান বলে বিভ্রান্ত । কারো তারা তো কনডম ইউস করে না । একসাথে সাহবাগে রাত কাতায় না । চাদর মুরি দিয়ে গাঞ্জা কন্থে বাংলাদেশের পতাকার ঘশক হয় না । দল পালতান ইম্রান আজ মুক্তিযুদ্ধের সৈনিক । মদেলের সাথে আলঙ্গনে ব্যাস্ত ইমারানের তাই এত বড় গলা । কি বলেন!!!!!!!!!!!!
ReplyDelete