দেশজৃড়ে ‘সাঈদী মুক্তমঞ্চ’ গঠনের পরিকল্পনা : হার্ডলাইনে
বিএনপি, হাসিনা ব্যর্থ হলে সেনা অভ্যুত্থান
মিজানুর রহমান : কী হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে? অনেক রাজনীতিবিদই
জানেন না আসলে কী হতে যাচ্ছে। চার দিকে আতঙ্ক, উৎকণ্ঠা। সাধারণ মানুষের মধ্যে ভয়ভীতি। হাঠৎ করেই যেন সব কিছু ওলট পালট হয়ে গেল। যুদ্ধাপরাধী বা মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেফতারকৃত জামায়াতে ইসলামির নেতাদের বিচার নিয়ে আগে থেকেই জামায়াত রাজপথে ছিলো। তারা সরকারের বিতর্কিত ট্রাইব্যুনালের সমালোচনা করে আসছিলেন এবং রাজপথে মোটামুটি এককভাবেই আন্দোলন- সংগ্রাম করে আসছিলো। জামায়াতের অস্তিত্ব রক্ষার এই আন্দোলনে তাদের শরিক বিএনপিও তাদের সাথে ছিলো না। জামায়াত একলা চলা নীতি নিয়েই চলছিলো। মানবতা বিরোধী ট্রাইব্যুনাল থেকে এ পর্যন্ত তিনটি রায় ঘোষণা করা হয়েছে। প্রথম রায়ে মাওলানা আবুল কালাম আজাদকে (বাচ্চু রাজাকার) তার অনুপস্থিতিতে ফাঁসির দন্ড দেয়া হয়। দ্বিতীয় রায়ে জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন। এই রায়টিই হিয়ে দাঁড়ায় বর্তমান রাজনীতির টানির্ং পয়েন্ট। একটি সূত্রে জানা যায়, বর্তমান সরকার সৌদী আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের সাথে একটি গোপন সমঝোতা করেছিলো। সেই সমঝোতার ফল জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন। প্রথমে মহাজোট সরকারে থাকা বাম মন্ত্রী এবং এমপিরাই এটি ফাঁস করে দেন। অন্যদিকে ছাত্রলীগের একটি অংশ কিন এবং বাম দলগুলোর তরুণ ব্লগী নেতাদের উস্কে দেন। যে কারণে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সৃষ্টি করা হয় গণজাগরণ মঞ্চ। সেই গণজাগরণ মঞ্চ থেকেই কাদের মোল্লা ও গ্রেফতারকৃত অন্যান্যদেরও ফাঁসি দাবি করা হয়। সেই দাবির সমর্থনে তারা এখনো পর্যন্ত শাহবাগে অবস্থান করছে। শাহবাগের অবস্থান সরকারের বিপক্ষে নয়, সরকারের পক্ষেই।শেখ হাসিনা সরকার নতুন রেকর্ড করলেন সরকারের পক্ষে অবস্থান সৃষ্টি করে। অন্যান্য দেশে দেখা যায় সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের অবস্থান নিতে। বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী যাতে সরকার বিরোধী অবস্থান কর্মসূচি মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের ন্যায় না ঘোষণা করে, তারই একটি প্রচ্ছন্ন হুমকি। বিরোধী দল সরকারবিরোধী কর্মসূচি ঘোষণার আগেই সরকার নিজে থেকেই একটি মঞ্চ তৈরি করে দেয়। অন্যদিকে সৌদী আরবসহ অন্যান্য দেশের বুঝাপড়ায় জামায়াতে ইসলামির সাথে যে সমঝোতা হয়েছে সেই সমঝোতায় সৌদী আরবকে দেখানো যে বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে। আমরা চেষ্টা করেও তাদের রক্ষা করতে পারলাম না।
শেখ হাসিনার কৌশলী চালে বিএনপি এবং সৌদী আরব ধরাশায়ী। শাহবাগ আন্দোলনে অবস্থানকারীদের দাবি অনুযায়ী মানবতাবিরোধী ট্রাইব্যুনাল মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণা করে। একটি সূত্র জানায়, এই রায়ের পেছনেও সরকারের ষড়যন্ত্র জড়িত ছিলো। সরকার জানে যুদ্ধাপরাধী মামলায় যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মধ্যে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীই একমাত্র লোক যার দেশব্যাপী জনপ্রিয়তা রয়েছে। সকল দলের রাজনৈতিক কর্মী- সমর্থক এবং সাধারণ মানুষ তার ওয়াজ শুনেন। জামায়াতের নেতা হিসাবে মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী যত না জনপ্রিয় একজন তফসিরুল মোফাচ্ছেরীন হিসাবে অনেক বেশি। শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকার নীল নক্সা হিসাবে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলায় রায় ঘোষণা করা হয়েছে ফাঁসি। মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার সর্বোচ্চ রায় ঘোষণা করা হলে সারাদেশব্যাপী যে তার প্রভাব পড়বে সরকার তা আগে থেকেই অনুমান করতে পেরেছিলো এবং সেই অনুযায়ীই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। শাহবাগের মঞ্চ করা হয়েছে, চেষ্টা করা হয়েছে পাড়ায় পাড়ায় জাগরণ মঞ্চ করতে। শাহবাগের জাগরণ এখনো জাগ্রত থাকলেও পাড়ায় পাড়ায় মঞ্চ করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। শেখ হাসিনার লক্ষ্য হচ্ছে এই আন্দোলনকে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত টেনে নিয়ে যাওয়া। গণজাগরণ মঞ্চকে বা মঞ্চের চেতনাকে যদি শেখ হাসিনা তার নীল নক্সা অনুযায়ী আগামী নির্বাচন পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আগামী ১০ বছর তিনি ক্ষমতায় থাকবেন।
শেখ হাসিনা আগেই ঘোষণা করেছিলেন ভিশন ২০/২১, অর্থাৎ শেখ হাসিনার ক্ষমতার মেয়াদ ৫+৫+৫=১৫।
ইতিমধ্যে তিনি এই মেয়াদ প্রায় পূর্ণ করে এসেছেন। এ বছরের শেষে অথবা আগামী বছরের শুরুতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন। জাগরণের চেতনাকে ধরে রেখেই ষড়যন্ত্রের নির্বাচন করতে চান শেখ হাসিনা। সেই মাস্টার প্লান অনুযায়ীই সরকার এগুচ্ছে। পঞ্চদশ সংশোধনী অনুযায়ী আগামী সংসদ নির্বাচন হবার কথা নভেম্বরের অথবা ডিসেম্বরে এবং যারা ক্ষমতায় রয়েছেন তারা ক্ষমতায় থেকেই নির্বাচন করবেন। সুতরাং তারা প্রশাসনকে ব্যবহার করতে পারবেন।
সূত্র জানায়, মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়ে দেশব্যাপী প্রতিক্রিয়া হবে এটা সরকার জানতো। কিন্তু এমন জঙ্গী রূপ নেবে তা ছিলো কল্পনারও অতীত। অন্যদিকে ব্লগাররা আল্লাহ, রসুল এবং ইসলাম ধর্ম নিয়ে যে সব জঘণ্য কটুক্তি করেছে তা নিয়েও সারা দেশের আলেম- ওলামারা মাঠে নেমেছেন। সাঈদীর রায়ে জামায়াত- শিবিরের অল আউট আন্দোলন, আলেম- ওলামাদের উপর সরকারের নির্দেশে পুলিশের গুলি, সরকারের আন্দোলনকারীদের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স, শেষ মুহূর্তে সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষে নতুন আন্দোলনের ঘোষণা, সরকারকে বেশ বেকায়দায় ফেলে দেয়। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি হরতালের কর্মসূচি দিলেও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, মতিঝিলে আছি, মতিঝিলেই পাবেন। তার অর্থ বিএনপিও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে কঠোর আন্দোলনের ডাক দিতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শাহবাগী আন্দোলনকে পুঁজি করেছেন। অন্যদিকে বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জামায়াত শিবির ও আলেম ওলামাদের আন্দোলনকে বিএনপির ঘরে আনার কৌশল নিয়েছেন।
সাঈদীর রায়কে কেন্দ্র করে সারা দেশের মানুষ যে রাস্তায় নেমে যাবে, মহিলারা ঝাড়ু নিয়ে সরকার বিরোধী অবস্থান নেবে, থানায় হামলা করবে, পুলিশের উপর হামলে পড়বে, বিভিন্ন ব্যবসা- প্রতিষ্ঠানে হামলা চালাবে, রেল লাইন উপড়ে ফেলবে, আওয়ামী লীগের এমপি এবং নেতাদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিবে তা সরকারের চিন্তা এবং চেতনায় ছিলো না। সরকার মনে করেছিলো শাহবাগের চেতনাতেই তারা পার পেয়ে যাবে। কিন্তু জামায়াত শিবির নিয়েছে অন্য কৌশল। শাহবাগী ঢাকাকে আপাতত আন্দোলনের লক্ষ্য না বানিয়ে সারা বাংলাদেশকে আচল করে দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তারা। সেই অনুযায়ীই জেলা শহরগুলোতে আন্দোলন অগ্নিরূপ ধারণ করেছে। অরেকটা গৃহযুদ্ধের আলামত লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অন্যদিকে সরকার তার পরিকল্পনা অনুযায়ী এই আন্দোলনকে কঠোর হস্তে দমনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকার এ ব্যাপারে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। সরকার বিরোধী মিছিল, মিটিং দেখলেই সরকার গুলির নির্দেশ দিয়েছে। বিজেপি নামিয়েছে, দেশের প্রায় ৩০টি জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে, সরকার সহিংসতা বন্ধে দেশের বগুড়াসহ কয়েকটি জেলায় সেনা বাহিনী তলব করেছে। গত ৫ দিনে বাংলাদেশে পুলিশের গুলিতে প্রায় শতাধিক লোক মারা গিয়েছে, গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে শত শত। হামলা- মামলা আগুন ও গুলিতে সহিংস জনপদে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। সরকার বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসাবে প্রতি জেলায় মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী মুক্তি মঞ্চ গঠন করা। ইতিমধ্যেই কয়েকটি জেলায় তা করা হয়েছে এবং তারা ঘোষণা দিয়েছে মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথ ছাড়বে না। আলেম- ওলামারা ঘোষণা দিয়েছেন শাহবাগের নাস্তিকদের গণজমায়েতে তারা আক্রমণ করবেন। আর সাঈদীর রায়কে পুঁজি করে জামায়াতের পরিকল্পনা হচ্ছে জেলায় জেলায় মঞ্চ বানিয়ে জাগরণ সৃষ্টি করে ঢাকায় গণজমায়েত। জামায়াতে ইসলামি বাংলাদেশের টার্গেট হচ্ছে শেখ হাসিনা সরকারের পতন। শেখ হাসিনার পতনেই জামায়াতের নেতাদের ফাঁসি থেকে বের করে আনা যাবে, পরিস্থিতিও পরিবর্তন হয়ে যাবে।
বিএনপির টার্গেট হচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা। সরকারকে বাধ্য করা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠায়। যে কারণে বেগম খালেদা জিয়া আগামীতে হার্ড লাইনের কর্মসূচি দেবেন। সেই ইঙ্গিতই তিনি দিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সাথে বৈঠক বাতিল করে। আলেম- ওলামাদের টার্গেট হচ্ছে ব্লগার ইমরান এইচ সরকারসহ নাস্তিকদের গ্রেফতার ও বিচার। শেখ হাসিনার টার্গেট হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে পুঁজি করে আবারো ক্ষমতায় আসা, চেতনা ধরে রাখার জন্য চলতি মাসেই ( মার্চে) জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আজমের মামলার রায় ঘোষণা করা হবে। প্রয়োজনে বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ নেতাদের গ্রেফতারের পরিকল্পনা। অন্যদিকে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে তৃতীয় পক্ষের টার্গেট হচ্ছে সহিংস অবস্থাকে পুঁজি করে তৃতীয় শক্তিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসা।
সূত্র জানায়, শেখ হাসিনা এই আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে দেশে তৃতীয় শক্তি বা অভুত্থান অনিবার্য। সেই ক্ষেত্রে দুই নেত্রীর প্রাণ নাশেরও সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী টার্গেটে পরিণত হবেন অভুত্থানকারী বা সুইসাইড বোমারুদের। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া শিকার হতে পারেন প্রতিহিংসার। দেশী বিদেশী এই চক্রটি মনে করে এই দুই নেত্রীকে রেখে দেশের উন্নয়ন, দুর্নীতি এবং সন্ত্রাস মুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। ১/১১ এর সময় লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলেও বাস্তবে তা রূপ লাভ করেনি। এবার সেই রূপরেখার বাস্তবায়ন করা হবে। সূত্র জানায়, ঘটনা চক্রে যদি এক নেত্রীর কিছু হয়ে যায় তাহলে অন্যনেত্রীকেও দেশ ছাড়তে হবে- এমন আশংকা একেবারে উড়িয়ে দেয়া যায় না। তারা বলেন, খারাপ কিছু থেকেই ভাল কিছু আসে। অন্ধকারের পরেই আলোর মুখ দেখা যায়। তাদের মতে মার্চ মাস হচ্ছে বিজয়ের মাস। এই মাসে আন্দোলন করে কোন লাভ হবে না। কারণ বিজয়ের চেতনায় অন্দোলন অন্য রূপ নেবে না। সুতরাং তাদের টার্গেট মে থেকে জুন। মার্চ এবং মে আন্দোলন জঙ্গী রূপ ধারণা করবে- যা সরকারের পক্ষে সামলানো সম্ভব হবে না। প্রতিটি জেলায় ১৪৪ ধারা জারির পরিস্থিতি হবে, সেই ভয়ঙ্কর অবস্থায় সেনা বাহিনী বা তৃতীয় শক্তি ক্ষমতা নিতে বাধ্য হবে।
সরকার এখন শাহবাগ, আলেম ওলামা, জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির আন্দোলন এবং আন্দোলনে নাশকতা ও সংহিসংতা নিয়ে বেশ বিচলিত। দেশের অবস্থা কোন দিকে যাচ্ছে তা নিয়েও শঙ্কিত। সর্বত্রই নজরদারি। তা থেকে মুক্তি নেই সেনাবাহিনীর একটি অংশেরও। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, ইতিমধ্যেই সরকার সেনা বাহিনীর একটি অংশের উপর নজরদারি গত কয়েক দিন যাবত অব্যাহত রেখেছে। বিডিআর হত্যাকান্ডের ঘটনায় সেনাবাহিনীর একটি অংশ সরকারের উপর এখনো ক্ষুব্ধ, ন্যায্য বিচার তারা পাননি। যদিও শেখ হাসিনা সরকার সেনা বাহিনীতে তার শুদ্ধি অভিযান সম্পন্ন করেছেন। যার অংশ হিসাবে নবম ডিভিশনে পদোন্নতি দিয়ে ট্যাঙ্কের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থক অফিসারকে। সরকার বিরোধী অভুত্থান করতে হলে, নবম ডিভিশনে আরেকটি অভুত্থান সফল করতে হবে, তবেই সরকার বিরোধী অভুত্থান। এখনো ন্যায় বিচারের পক্ষে, সত্যের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে সেনা বাহিনীতে ক্ষুদ্র যে অংশটি রয়েছে সেই অংশের ২৮ জনের উপর নজরদারি রাখা হয়েছে, তাদের গতিবিধি এবং কথাবার্তা মনিটর করা হচ্ছে। সুতরাং শেখ হাসিনার সফলে ১০, ব্যর্থতায় তৃতীয় শক্তি বা অভুত্থান। ি
সূত্র : নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক ঠিকানা
No comments:
Post a Comment